দেক্স রিপোর্টঃঃ গত ১৩ এপ্রিল রাত ৯.৫০ মিনিটের সময় কথার জের ধরে কিশোর গ্যাং এর এলোপাথাড়ি আঘাতে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব কুলাউড়া উপজেলা শাখার দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক দেশ সেবা পত্রিকার কুলাউড়া প্রতিনিধি জাহিদুল ইসলাম ফেরদাউস আহত ।
অভিযোগপত্র ও আহত জাহিদুল ইসলাম সূত্রে জানা যায়, ১৩ এপ্রিল রোজ বুধবার কুলাউড়া উপজেলার মনসুর মাদ্রাসা সম্মুখে আসরের নামাজের পর জাহিদুল ইসলাম ফেরদাউস রাস্তা দিয়ে পারাপার করছেন রাস্তার পার্শ্বে আইপিএল কে কেন্দ্র করে টাকা ধরা জুয়া ইমন আহমদ পিতা: ওয়াহিদ মিয়া অপরপক্ষের(অজ্ঞাত) সাথে ঝগড়া লিপ্ত হয়। লাল মিয়া(৫৫) পিতা: (অজ্ঞাত) তাদের মারপিট করতে বাধা দেন তখন জাহিদুল ইসলাম ফেরদাউস, লাল মিয়া(৫৫) পিতা: (অজ্ঞাত)কে বাধা নিষেধ করলে ইমন আহমদ পিতা: ওয়াহিদ মিয়া’র সাথে বাকবিতান্ড হয় যেখানে সর্ব উপস্থিত ছিলেন লাল মিয়া(৫৫) পিতা : অজ্ঞাত।
পরবর্তীতে কথার জের ধরে ১৩ এপ্রিল রাত ৯.৫০ মিনিটের সময় জাহিদুল ইসলাম’কে লক্ষ্য করে তারা তাকে ঘিরে ঘুরাফেরা করছে ইতিমধ্যে আব্দুল্লাহ পিতা: জামিল আহমদ তমীর এসে মনসুর সাকিনস্থ লিয়াকত মিয়ার দোকান থেকে থাকে প্রয়োজন এর কথা বলে ঢেকে নিয়ে যায় মনসুর সাকিনস্থ হালিম মিয়ার বাড়ির সামনে সেখানে তাকে নিয়ে উত্তেজনা বসত আক্রমনাত্বক ভাষা ব্যাবহার করে এক পর্যায়ে কিশোর গ্যাং লিডার মুহিদ আহমদ তাকে পাকা রাস্তায় ফেলে দেয় পরবর্তীতে আল আমিন পিতা: মন্নান মিয়া সহ কিশোর গ্যাং সদস্য আব্দুল্লাহ পিতা: জামিল আহমদ তমীর, ইমন আহমদ পিতা: ওয়াহিদ মিয়া ও জাহিদ মিয়া পিতা: এলাইছ মিয়া সর্ব মনসুর জাহিদের উপর এলোপাথাড়ি কিল, ঘুষি ও লাথিতে আঘাতে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় নিলাফুলা জখম করে। এবং তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও প্রয়োজনীয় টাকা উদাও হয়ে যায়। পরবর্তীতে শোর চিৎকার শুনিয়া লোকজন আগাইয়া আসিলে তারা তাকে ছেড়ে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়। পরবর্তীতে তিনি কুলাউড়া থানা অফিসার ইনচার্জ বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
উক্ত ঘটনা প্রত্যক্ষদর্শী কালাম আহমদ ও মারজান আহমদ বলেন তারা যখন জাহিদ’কে আঘাত করছিলো আমরা আগাইয়া আসিলে আমাদের’কেও আঘাত করে।
পরবর্তীতে শোর চিৎকার শুনিয়া লোকজন আসিলে তাকে তারা এক পর্যায়ে ছেড়ে দেয়।
পরবর্তীতে তার পরিবার জানায় বিষয়টি সঠিক বিচার না হলে এরা সুশীল সমাজ’কে আতংকে রাখবে।