সিনিয়র রিপোর্টার এস এম এস মোহনঃ উক্ত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা কমিটি শাখার সভাপতি মোঃ ফারুক মিয়া ও মানববন্ধনে সঞ্জালনা করেন বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা কমিটি শাখার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গফুর রাজু। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক দৈনিক সকাল বেলার ব্যুরো চীফ মুহিবুর রহমান মিশলু, দৈনিক সিলেট সমাচার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাজিদুর রহমান সাজু, শিপার আহমদ, সিলেটের দর্পনের সম্পাদক ও প্রকাশক এবং বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা শাখার সহ সভাপতি এম. আব্দুল করিম, সহ সভাপতি আব্দুর সুক্কুর,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মোহন আহমদ,
সাংগঠনিক সম্পাদক সবুজ আহমদ জয়, সিনিয়র সহ সভাপতি দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আলী, প্রচার সম্পাদক ইব্রাহিম আলী, অর্থ সম্পাদক সাঈদুল ইসলাম, বিপ্লব পাল, বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোহন আহমেদ তার বক্তব্যে বলেন। সংবাদ সংগ্রহের স্বার্থে সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম কোনও অন্যায় করেননি। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের কৌশল হিসেবে তিনি সঠিক দায়িত্বটিই পালন করেছেন। গণমাধ্যমকর্মীরা যেভাবেই সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করে তা প্রকাশ করবে, এটাই স্বাভাবিক। সাংবাদিকরা দেশের জন্য কাজ করেন। কিন্তু আমলারা নিজেদের কালো অধ্যায় ঢেকে রাখতে গণমাধ্যমকে প্রতিপক্ষ ভাবছেন। এ ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে সাংবাদিকতা সংকুচিত হবে। জনগণ সঠিক তথ্য থেকে বঞ্চিত হবেন।
রোজিনা সাংবাদিকতাটাই করেছেন। তিনি তার কৌশল বা যোগ্যতা দিয়ে গোপন ফাইল সংগ্রহ করেছেন। কেবল রোজিনা নয়, সব সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব এটাই। গোপন বিষয় বের করে তারা নিউজ করবেন। তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতা না পেলে তারা হান্টিং করার চেষ্টা করবেন। রাষ্ট্রের দলিল চুরির কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু এই দলিল হেফাজত করার দায়িত্ব কার? দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কেন রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ফাইল গোপন রাখতে পারলেন না? এর জন্য তো সবার আগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা দরকার। রোজিনাকে কেন হেনস্তা করা হচ্ছে? কেউ যদি মনে করে এই তথ্যটা তার সিক্রেট রাখতে হবে সেটা তার রেসপনসিবিলিটি। এটা গোপন রাখা রোজিনা বা কোনও সাংবাদিকের কাজ নয়। রোজিনার দায়িত্ব ওই গোপন তথ্য প্রকাশ করা।
প্রথম আলোর প্রতিবেদকের বিষয়টি নিয়ে সরকারের হাইকমান্ডকে কেউ মিসগাইড করছেন। এটা তারা করছেন নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। তাদের দুর্নীতি প্রকাশ যাতে না পায় সেজন্য উচ্চপর্যায়কে তারা ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছেন। স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি নিয়ে প্রথম আলোর প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের আগের রিপোর্টগুলোর জন্য প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে , এটা কেবল রোজিনার ওপর আঘাত নয়। গোটা সাংবাদিক সমাজের ওপর আঘাত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে উদ্দেশ্য করে বলেন সংবাদ কর্মীরা এর বিচার চাই, কেন আমাদের সংবাদ কর্মী বোন কে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তার উপর নির্যাতন করে, তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হলো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা আমাদের বোনের মুক্তি চাই, মুক্তি দিতে হবে। এবং মিথ্যা বানোয়াট সরযন্ত্র মুলক মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে, দোষীদের কে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবী জানান তিনি।
প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে নির্যাতন, গ্রেফতার করায় এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা কমিটি শাখা। সেলিম আহমেদ, নিজস্ব প্রতিনিধি উক্ত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা কমিটি শাখার সভাপতি মোঃ ফারুক মিয়া ও মানববন্ধনে সঞ্জালনা করেন বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা কমিটি শাখার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গফুর রাজু। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক দৈনিক সকাল বেলার ব্যুরো চীফ মুহিবুর রহমান মিশলু, দৈনিক সিলেট সমাচার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাজিদুর রহমান সাজু, শিপার আহমদ, সিলেটের দর্পনের সম্পাদক ও প্রকাশক এবং বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলা শাখার সহ সভাপতি এম. আব্দুল করিম,
সহ সভাপতি আব্দুর সুক্কুর,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মোহন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সবুজ আহমদ জয়, সিনিয়র সহ সভাপতি দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আলী, প্রচার সম্পাদক ইব্রাহিম আলী, অর্থ সম্পাদক সাঈদুল ইসলাম, বিপ্লব পাল, বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব সিলেট জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোহন আহমেদ তার বক্তব্যে বলেন। সংবাদ সংগ্রহের স্বার্থে সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম কোনও অন্যায় করেননি। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের কৌশল হিসেবে তিনি সঠিক দায়িত্বটিই পালন করেছেন। গণমাধ্যমকর্মীরা যেভাবেই সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করে তা প্রকাশ করবে, এটাই স্বাভাবিক।
সাংবাদিকরা দেশের জন্য কাজ করেন। কিন্তু আমলারা নিজেদের কালো অধ্যায় ঢেকে রাখতে গণমাধ্যমকে প্রতিপক্ষ ভাবছেন। এ ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে সাংবাদিকতা সংকুচিত হবে। জনগণ সঠিক তথ্য থেকে বঞ্চিত হবেন। রোজিনা সাংবাদিকতাটাই করেছেন। তিনি তার কৌশল বা যোগ্যতা দিয়ে গোপন ফাইল সংগ্রহ করেছেন। কেবল রোজিনা নয়, সব সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব এটাই। গোপন বিষয় বের করে তারা নিউজ করবেন। তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতা না পেলে তারা হান্টিং করার চেষ্টা করবেন। রাষ্ট্রের দলিল চুরির কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু এই দলিল হেফাজত করার দায়িত্ব কার? দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কেন রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ফাইল গোপন রাখতে পারলেন না? এর জন্য তো সবার আগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা দরকার। রোজিনাকে কেন হেনস্তা করা হচ্ছে? কেউ যদি মনে করে এই তথ্যটা তার সিক্রেট রাখতে হবে সেটা তার রেসপনসিবিলিটি। এটা গোপন রাখা রোজিনা বা কোনও সাংবাদিকের কাজ নয়।
রোজিনার দায়িত্ব ওই গোপন তথ্য প্রকাশ করা। প্রথম আলোর প্রতিবেদকের বিষয়টি নিয়ে সরকারের হাইকমান্ডকে কেউ মিসগাইড করছেন। এটা তারা করছেন নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। তাদের দুর্নীতি প্রকাশ যাতে না পায় সেজন্য উচ্চপর্যায়কে তারা ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছেন। স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি নিয়ে প্রথম আলোর প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের আগের রিপোর্টগুলোর জন্য প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে , এটা কেবল রোজিনার ওপর আঘাত নয়। গোটা সাংবাদিক সমাজের ওপর আঘাত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে উদ্দেশ্য করে বলেন সংবাদ কর্মীরা এর বিচার চাই, কেন আমাদের সংবাদ কর্মী বোন কে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তার উপর নির্যাতন করে, তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হলো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা আমাদের বোনের মুক্তি চাই, মুক্তি দিতে হবে।
এবং মিথ্যা বানোয়াট সরযন্ত্র মুলক মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে, দোষীদের কে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবী জানান তিনি।